মঙ্গলবার (২৭ অক্টোবর) সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান স্থানীয় সরকারমন্ত্রী।
তাজুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবে খুব গুরুত্বের সঙ্গে আইনের শাসনে বিশ্বাস করেন। অপরাধীর পরিচয় যাই হোক না কেন অপরাধ কাজ করলে তাকে শাস্তি পেতেই হবে। অপরাধী কোন দলের, কোন পদবিধারী এটা বিবেচনায় আনা হবে না।
মন্ত্রী বলেন, অভিযোগটা আমাদের কাছে নথিভুক্ত হয়েছে। তাকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমরা প্রসেস করছি, সম্ভবত আইন অনুযায়ী আজকেই তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হবে। আইনে যেভাবে আছে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করার পড়ে তার বিষয়টি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করে বা সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া শেষে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হবে। অনেক কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে এ ধরনের অনেক অভিযোগ রয়েছে, হাজি সেলিমের ছেলের বিরুদ্ধেও অভিযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, দেশের সব পেশা ও সব ধরনের লোকের মধ্যে ভালো ও মন্দ দুই কাজের মিশ্রণ আমরা প্রত্যক্ষভাবে লক্ষ্য করি। অনেকেই ভালো কাজ করেন। সব কাউন্সিলর খারাপ কাজ করেন এটা আমি মনে করি না। অপরাধীকে অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে। আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়।
তাজুল ইসলাম বলেন, আদালতের রায় আমলে নিয়ে আমাদের পরবর্তী পদক্ষেপগুলো নিতে হবে। আইনগতভাবে যা করার আছে আমরা সেটুকই করবো। সেটা হলো সাময়িক বরখাস্ত করা। এরপর পরবর্তী প্রক্রিয়া শুরু হবে।