মোমেন বলেন, ‘তুরস্কে বাংলাদেশের নিজস্ব দূতাবাস তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশেও তুরস্কের দূতাবাস তৈরি হয়েছে এবং সেটি উদ্বোধনের জন্য তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যেকোনও সময়ে ঢাকায় আসবেন।’
সেপ্টেম্বরে আঙ্কারা সফরের সময়ে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেব এরদোয়ানের সঙ্গে আলাপ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি করতে তিনি বদ্ধপরিকর। তিনি অনেক প্রস্তাব দিয়েছেন।’
রাষ্ট্রপতির প্রস্তাব বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা পর্যায়ক্রমে সেটি বাস্তবায়ন করবো। এর ফলে সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি পাবে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নিজে বলেছেন, দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা দুই বিলিয়ন ডলার হওয়া উচিত।’
এরদোয়ানের ঢাকা সফরের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তুরস্কের প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন ডি-৮-এর শীর্ষ সম্মেলন অথবা মুজিববর্ষের বড় অনুষ্ঠানের সময়ে তিনি ঢাকা আসবেন, যদি কোভিডের অবস্থা ভালো থাকে।’
বুধবার তুরস্কের রাষ্ট্রদূত বিভিন্ন মেডিক্যাল সামগ্রী বাংলাদেশকে উপহার দিয়েছেন। কোভিড মোকাবিলায় এর আগে তুরস্ক তিনবার মেডিক্যাল সামগ্রী উপহার দিয়েছে।