পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে, ভাসানচরের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য কয়েকটি বিখ্যাত আন্তর্জাতিক কোম্পানির সহায়তা নেওয়া হয়। এরমধ্যে এইচআর ওয়ালিংফোর্ড দ্বীপটির স্থিতিশীলতা পরীক্ষা এবং এর উন্নয়ন নকশা প্রণয়ন করে।
ওয়ালিংফোর্ড বন্যা ও জলোচ্ছ্বাস প্রতিরোধের জন্য ১২ দশমিক এক কিলোমিটার লম্বা বাঁধের নকশা তৈরি করে। একই সঙ্গে তারা আগাম দুর্যোগের তথ্য পাওয়ার জন্য নজরদারি সিস্টেম তৈরি করে, যাতে লোকজনকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া যায়।
ভাসানচরের অবকাঠামো যে শক্তিশালী সেটি ঘূর্ণিঝড় আম্পানের সময় প্রমাণ হয়েছে এবং পরিস্থিতি যদি আরও খারাপ হয় তবে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা সরকারের আছে বলে জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
৩০ বছরের পুরনো এই দ্বীপ সম্পূর্ণ নিরাপদ জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এখানে পানি, স্বাস্থ্যসেবা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, সাইক্লোন শেল্টারসহ অন্যান্য ব্যবস্থা আছে।