২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত রোগীর ৭ হাজারই ঢাকার

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (২০ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে ২১ জানুয়ারি সকাল ৮টা) করোনায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১১ হাজার ৪৩৪ জন। এর মধ্যে কেবল রাজধানীসহ ঢাকা জেলাতেই সাত হাজার ২৯৬ জন এবং জেলাসহ পুরো ঢাকা বিভাগে শনাক্ত হয়েছেন সাত হাজার ৯৬১ জন।

শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাবিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ২৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ। এ সময়ে মারা গেছেন ১২ জন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য অধিদফতরের সংক্রমণের উচ্চ ঝুঁকিতে থাকা ঢাকা বিভাগের অন্য জেলাগুলোর মধ্যে ফরিদপুরে ৪৬ জন, গাজীপুরে ১১৪ জন, গোপালগঞ্জে ৩২ জন, কিশোরগঞ্জে ৪৯ জন, মাদারীপুরে আট জন, মানিকগঞ্জে ২৬ জন, মুন্সীগঞ্জে ৪৩ জন, নারায়ণগঞ্জে ১৮৩ জন, নরসিংদীতে ৯৬ জন, রাজবাড়ীতে ১৭ জন, শরীয়তপুরে ১৫ জন এবং টাঙ্গাইলে ৩৬ জন।

ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ জেলায় শনাক্ত হয়েছেন ১৬১ জন, নেত্রকোনায় ছয় জন, জামালপুরে ২১ জন এবং শেরপুরে শনাক্ত হয়েছেন ৩৪ জন।

চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম জেলায় শনাক্ত হয়েছেন এক হাজার ১৭ জন, কক্সবাজারে ১২০ জন, খাগড়াছড়িতে ও বান্দরবানে ৩৮ জন করে, রাঙামাটিতে ২৮ জন, ফেনীতে ৭৫ জন, নোয়াখালীতে ৬৭ জন, লক্ষ্মীপুরে ১৩ জন, চাঁদপুরে ৫৯ জন, কুমিল্লায় ১০৪ জন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শনাক্ত হয়েছেন ৩৯ জন।

রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী জেলায় ১৬০ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৩ জন, নাটোরে ১৬ জন, নওগাঁয় ২৯ জন, পাবনায় ৮২ জন, সিরাজগঞ্জে ৫৪ জন, বগুড়ায় ১১১ জন এবং জয়পুরহাটে শনাক্ত হয়েছেন ১০ জন।

রংপুর বিভাগের রংপুর জেলায় ৩১ জন, পঞ্চগড়ে ১০ জন, নীলফামারীতে ২৩ জন, লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামে পাঁচ জন করে, ঠাকুরগাঁয়ে ১৮ জন, দিনাজপুরে ৬৪ জন এবং গাইবান্ধায় আট জন শনাক্ত হয়েছেন।

খুলনা বিভাগের বাগেরহাটে চার জন, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুরে পাঁচ জন করে, যশোরে ১২৯ জন, ঝিনাইদহে ৪৬ জন, খুলনা জেলায় ১২৬ জন, কুষ্টিয়ায় ৫৫ জন, মাগুরায় ২৯ জন এবং নড়াইল ও সাতক্ষীরায় শনাক্ত হয়েছেন ১০ জন করে।

বরিশাল বিভাগের বরিশাল জেলায় ৬৫ জন, পটুয়াখালীতে ১৪ জন, ভোলায় ১৩ জন, পিরোজপুরে ৪৩ জন, বরগুনায় আট জন এবং ঝালকাঠিতে শনাক্ত হয়েছেন ৯ জন।

সিলেট বিভাগের সিলেট জেলায় শনাক্ত হয়েছেন ২৯৯ জন, সুনামগঞ্জে ২১ জন, হবিগঞ্জে ৪৯ আর মৌলভীবাজারে শনাক্ত হয়েছেন ৭৬ জন।