পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অগ্নিদগ্ধ সবাইকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। ঢামেক বার্ন ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক পার্থ সংকর পাল বাংলা ট্রিবিউন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘অগ্নিদগ্ধ শিশুদের মধ্যে তানজিদের শরীরের ১৫ শতাংশ, জোৎস্নার ছেলে হেদায়েতুল্লাহর ১৪ শতাংশ, শ্রমিক সজীবের (১৩) ৬১ শতাংশ এবং আসাদুজ্জামান নামের আরেক শিশু শ্রমিকের ৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। ’
অগ্নিদগ্ধ আসাদুজ্জামান বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছে, ‘আমরা কারখানায় কাজ করছিলাম। এ সময় কিছু সময়ের জন্য জোৎন্সার ছেলের সঙ্গে কারখানা প্রাঙ্গণে আমরা খেলা করতে শুরু করি। হঠাৎ কারখানায় আগুন লেগে গেলে আমাদের শরীর আগুনে পুড়ে যায়।’
ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির এসআই বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘অগ্নিদগ্ধদের মধ্যে তিন জনকে বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
/এআইবি/এসএনএইচ/