আঞ্জুমান মফিদুলের ডিউটি অফিসার নূর আমিন ও ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ বক্সের কর্মকর্তারা বাংলা ট্রিবিউনকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নূর আমিন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সোমবার বিকাল তিনটার দিকে পুলিশ আমাদের খবর দেয়। আমাদের কর্মকর্তা মোস্তফা কামালের নেতৃত্বে একটি টিম ঢামেক হাসপাতালে গিয়ে একটি বেওয়ারিশ লাশ গ্রহণ করে। তবে লাশটি কার, তা আমরা জানি না।’
ঢামেক পুলিশ বক্সের ইনচার্জ উপপরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমাকে ডিবি থেকে লাশ হস্তান্তরের বিষয়টি ফোনে জানানো হয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা লাশ হস্তান্তর করেছেন,এসময় আমি সেখানে ছিলাম না।’
সোমবার বিকালে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সহকারী কমিশনার মো. আহসানুল হক ঢামেক হাসপাতালের ফরেনসিক ও মেডিসিন বিভাগের প্রধানের বরাবর একটি আবেদন করেন।
আবেদনের নিচে এসি আহসানুল হকের সীল ও স্বাক্ষর রয়েছে।
প্রসঙ্গত,গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর রাতে আজিমপুরের একটি জঙ্গি আস্তানায় অভিযান চালায় সিটিটিসি। এতে জঙ্গি তানভীর কাদেরী নিহত হয় এবং তিন শিশুসহ তিন নারীকে গ্রেফতার করা হয়। ওই তিন নারী বর্তমানে কারাগারে রয়েছে। গ্রেফতার তিনজনের একজন গুলশান হামলার অন্যতম মাস্টারমাইন্ড নুরুল ইসলাম মারজানের স্ত্রী আফজান ওরফে প্রিয়তি। মারজান কিছুদিন আগে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়। অপর নারী জঙ্গি হচ্ছে শায়লা আফরিন। তার বাড়ি রাজধানীতেই। অপরজনের নাম শারমিন।
/এআরআর/ এপিএইচ/
আরও পড়ুন: অবশেষে দু’টি গাড়ি জমা দিল বিশ্বব্যাংক