পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সোহাগ মিয়ার মামা শফিকুল ইসলাম বুধবার সকাল সোয়া ৯টায় সোহাগকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এসময় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শফিকুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সোহাগ মাতুয়াইল এলাকায় একটি কার্টন ফ্যাক্টরিতে চাকরি করে। তার স্ত্রীর নাম লাইজু বেগম। দুই বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। কোনাপাড়া চিস্তিয়া রোডের একটি বাড়িতে সোহাগ ও তার শ্বশুর সুজদ আলী পরিবার নিয়ে পাশাপাশি বাসায় থাকেন।’
শফিকুল ইসলাম জানান, বুধবার সকাল ৭টায় সোহাগের শ্বশুর সুজদ আলী শফিকুল ইসলামের বাসায় গিয়ে জানান, সোহাগ হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে অজ্ঞান হয়ে গেছে। তাকে হাসপতালে নিতে হবে। এরপরই শফিকুল ইসলাম সোহাগকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
ডেমরা থানার এসআই আব্দুল কুদ্দুস বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হওয়ায় সোহাগের শ্বশুরবাড়ির লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তারা জানান, স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার পর অভিমান করে সোহাগ বাসার ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।’
/এআইবি/টিআর/