তদন্ত সংশ্লিষ্টরা জানান, গ্রেফতারের পর আদালতে হাজির করে রহমত আলীকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ড শেষে শনিবার দুপুরে তাকে আবার আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ইসমত আরা এমি। আদালতে তদন্তকারী কর্মকর্তা বলেন, দুই শিক্ষার্থী ধর্ষণের পারিপার্শ্বিক যেসব তথ্য ছিল রহমত আলীর কাছে, সবই সে পুলিশকে জানিয়েছে। ধর্ষণে তার সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। এ কারণে নতুন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন নেই। তবে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কারাগারে রাখা প্রয়োজন। শুনানি শেষে তদন্ত কর্মকর্তার আবেদন মঞ্জুর করে রহমত আলী ওরফে আজাদকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।
/এসএমএন/জেইউ/এমএনএইচ/