মন্ত্রী জানান, প্রধান শিক্ষকের পদটি দু’টি প্রক্রিয়ায় পূরণ করা হয়। মোট শূন্য পদের ৩৫ শতাংশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) সরাসরি নিয়োগ দেয়। আর ৬৫ শতাংশ সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতি দিয়ে প্রধান শিক্ষক করা হয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার বলেন, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২১ হাজারের বেশি প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এভাবে আমরা ৬৫ শতাংশ দিতে পূরণ করতে পারবো, যা ১৬ হাজার। প্রধান শিক্ষকের পদটি এখন দ্বিতীয় শ্রেণি হওয়ায় ৬৫ শতাংশের পদোন্নতির জন্য আমরাই পিএসসিতে সুপারিশ পাঠাবো। বাকি ৩৫ শতাংশ পিএসসি পূরণ করবে।ওই প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার আগে আপাতত অস্থায়ীভাবে চলতি দায়িত্ব দিয়ে স্কুলগুলো পরিচালনা করা হবে।’
এ সময় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ আসিফ-উজ-জামান,মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নজরুল ইসলাম খান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্ততরের মহাপরিচালক আবু হেনা মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি আতিকুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
/এসএস/এসএমএ/