আহসানুল কবীর বলেন, ‘যাত্রী আমিনুল হক বিমানবন্দরের গ্রিন চ্যানেল পার হওয়ার সময় তাকে প্রিভেন্টিভ সদস্যরা চ্যালেঞ্জ করেন। এসময় আমিনুল সোনা বহনের কথা অস্বীকার করেন। তার শরীর তল্লাশি করে কোনও সোনা পাওয়া না গেলে অধিকতর নিশ্চিত হওয়ার জন্য আর্চওয়েতে তাকে পরীক্ষা করা হয়। আর্চওয়েতে পরীক্ষা করার সময় তার সাথে কোনও ধাতব বস্তু বহনের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়। পরে দেখা যায়, তিনি পরচুলা পরিহিত এবং তাতে তিনি অভিনব পন্হায় লুকিয়ে সোনা পাচার করছিলেন।’
আহসানুল কবীর বলেন, ‘তার পরচুল থেকে সোনার ১৩টি বার জব্দ করা হয়। এর ওজন দেড় কেজি। মূল্য প্রায় ৬৫ লাখ টাকা।আসামিকে থানায় সোপর্দ করে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।’
/সিএ/টিআর/