তিনি বলেন, ‘আপন জুয়েলার্সের পক্ষ থেকে আজ মঙ্গলবার ১২৫ কেজি সোনার হিসাব দেওয়া হয়েছে। তবে এগুলো জব্দ করা সোনার সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘মঙ্গলবার সোনার যে হিসাব তারা দিয়েছেন, এগুলো লাগেজ সুবিধায় দেশের বাইরে থেকে আনা। তারা এসব সোনার বার খুচরা আকারে কিনেছেন। কিন্তু সোনা কেনার কাগজপত্র এবং পারচেজ রেজিস্টারের সঙ্গে গরমিল রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘মঙ্গলবার আপন জুয়েলার্স কর্তৃপক্ষ ১২৫ কেজি সোনার হিসাব দিয়েছে। বাকি সোনার হিসাব দেওয়ার জন্য আরও সময় চেয়েছে। তবে সময় দেওয়া হবে কিনা, তা ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে না দেওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।’
এর আগে শুল্ক গোয়েন্দা দফতর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় আপন জুয়েলার্সের পক্ষে আসা আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. সাইফুল সিরাজ বলেন, ‘আমাদেরকে জব্দ করা মালামালের বৈধ হিসাব দেওয়ার জন্য ডাকা হয়েছিল। আমরা পাঁচটি ইউনিটের বিভিন্ন উৎস থেকে জব্দ করা মালামালের কিছু হিসাব দিয়েছি। বাকি মালামালের হিসাব দেওয়ার জন্য আমাদের আরও সময় প্রয়োজন। আমরা শুল্ক গোয়েন্দা কর্তৃপক্ষের কাছে সময় চেয়েছি।’
/আরজে/এআর/এপিএইচ/