শুল্ক গোয়েন্দা দফতরের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রিন্স মুসা ১৭ লাখ টাকা শুল্ক পরিশোধ দেখিয়ে বিল অব এন্ট্রি প্রদর্শনের মাধ্যমে গাড়িটি রেজিস্ট্রেশন করেন। কিন্তু শুল্ক গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে দেখা যায়,এই গাড়ির শুল্ক ছিল দুই কোটি ১৬ লাখ টাকা।
প্রিন্স মুসা ভুয়া কাগজ দেখিয়ে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করেছেন। বিআরটিএ-তে দাখিল করা বিল অব এন্ট্রিও ভুয়া হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
তার এই অপরাধ শিডিউলভুক্ত হওয়ায় দুদককে মামলা ও তদন্ত করার সুপারিশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতর। বুধবার (২১ জুন) দুদককে এই সুপারিশ করে সংস্থাটি।
এছাড়া মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের আওতায় প্রিন্স মুসার বিরুদ্ধে আরেকটি মামলারও সুপারিশ করা হয়।
/আরজে/ এপিএইচ/
আরও পড়ুন: অর্থমন্ত্রীর পাশে তোফায়েল আহমেদ