দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, বরিশাল শের-ই- বাংলা মেডিক্যাল কলেজের অফিস সহায়ক পদে ২০১৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি ২০ জনের নামে নিয়োগপত্র ইস্যু করা হয়। কিন্তু একই দিনে একই স্মারক নম্বর ব্যবহার করে ওই তালিকা থেকে দু’জনের নাম বাদ দিয়ে নতুন দুজনের নাম (যারা নিয়োগের জন্য মনোনীত হননি)অন্তর্ভুক্ত করা হয়।এ পরিবর্তন এনে আরেকটি নিয়োগপত্র ইস্যু করা হয়। দুটি স্মারকেই ডা. মো. নিজামউদ্দীন ফারুকের স্বাক্ষর রয়েছে। তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো.আব্দুল জলিল মিয়া।
দুর্নীতির অভিযোগটি অনুসন্ধান করেছেন বরিশাল সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো.মতিউর রহমান।
আরজে/এএম