ওই রিটের জবাবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও সৃজনকৃত তথ্য আদালতে জমা দিয়েছিলেন। এ বিষয়ে গত ৬ এপ্রিল প্রভাষক হাফিজুর রহমান সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। রেজিস্ট্রার অভিযোগের সত্যতা পেয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশনা দেন।
গত ১১ জুলাই আদালতের আদেশ অনুসারে হাফিজুর রহমানের বেতন-ভাতাদি না দেওয়ায় ভিসির বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাসের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আবেদনের পক্ষে আইনজীবী মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক মো. হাফিজুর রহমানকে জাতীয় বেতন স্কেল ১৯৯৭, ২০০৫, ২০০৯ ও ২০১৫ অনুযায়ী বেতন-ভাতাদি দেওয়ার জন্য ২০১৬ সালের ২২ আগস্ট হাইকোর্ট একটি রায় দেন। এ রায় অনুসারে তাকে বেতন-ভাতাদি না দেওয়ায় ৪ জুন হাফিজুর রহমান আদালত অবমাননার আবেদন করেন।