ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রধান ড. সোহেল মাহমুদের নেতৃত্বে দুপুর ১.১০ থেকে ১.৪৫ পর্যন্ত তাদের ময়নাতদন্ত করা হয়। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন ডা. প্রদীপ বিশ্বাস ও ডা. কবির সোহেল।
ডা. সোহেল মাহমুদ ময়নাতদন্ত শেষে সাংবাদিকদের জানান, 'সাতটি মৃতদেহের পোস্টমর্টেম সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিটি শরীর আগুনে পোড়া ছিল। মৃতদেহগুলো পুড়ে একেবারে কয়লা হয়ে গিয়েছে। হাড় ও মাংস কিছুই ছিল না। আমরা অনেক কষ্টে ডিএনএ প্রোফাইলিং এর জন্য মেরুদণ্ড থেকে একটু সজীব হাড় সংগ্রহ করেছি। শরীরের ধংসাবশেষ থেকে আমরা লোহার টুকরো, দস্তা ও টিনের টুকরো পেয়েছি।
সাংবাদিকরা মৃতদেহগুলোর বয়স জানতে চাইলে তিনি বলেন, মৃতদেহ গুলোর অবস্থা এতো খারাপ ছিল যে বয়স নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি। বডিগুলোর অবস্থা এতো খারাপ যে পুরুষ না নারী তাও শনাক্ত করা যায়নি। শুধু দুটো শিশুর মৃতদেহ আছে। যা দেখে আমাদের মনে হয়েছে একটার বয়স ২ থেকে ৩ এবং আরেকটার বয়স ৮ বছর হতে পারে।