শিশুটির বাবা মো. সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, ‘বিকালে ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে আমাদের নির্মাণাধীন ভবন দেখতে যাই। আমি তাকে রেখে ভবনের এক তলার ছাদে যাই এবং কয়েক মিনিটের মধ্যেই নেমে আসি। নেমে তাকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না। পরে রিজার্ভ ট্যাংকের ঢাকনা খোলা দেখে এগিয়ে গিয়ে সেখানে ছেলের স্যান্ডেল ভাসতে দেখি। সঙ্গে সঙ্গে পানিতে নেমে তাকে তোলে হাসপাতালে নিয়ে যাই। এর আগে পথেই সে মারা যায়।’ এক ভাই ও এক বোনের মধ্যে রনক ছোট ছিল বলে জানান তিনি।