বৃহস্পতিবার দুপুরে বাংলা ট্রিবিউনকে এ তথ্য জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য। তিনি বলেন, ‘আবুল খায়েরের বিরুদ্ধে একটি প্রকল্পের ২ কোটি ৭৫ লাখ ৮৪ হাজার ৬২২ টাকা ও অন্য প্রকল্পের ৩২ লাখ ৫৭ হাজার ৯৬১ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এ অভিযোগে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সদরঘাট থানায় গত ৬ এপ্রিল মামলা করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের সঙ্গে আরও জড়িত রয়েছেন ম্যাক্স ওয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ লিমিটেডের এমডি মো. ফাহিম জামান পাঠান, পদ্মা অয়েল কোম্পানির প্রকল্প পরিচালক মো. আলী হোসেন ও ঠিকাদার।’
টাকা আত্মসাতের অভিযোগের বিষয়ে এ দুদক কর্মকর্তা বলেন, ‘পদ্মা অয়েল কোম্পানির এক্সটেনশন অব এভিয়েশন ফুয়েল (জেট এ-১) হাইড্রেন্ট সিস্টেম আ্যট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর, ঢাকার অধীনে প্যকেজ-১ সাপ্লাই, ইন্সটলেশন, টেস্টিং অ্যান্ড কমিশনিং অব এভিয়েশন প্রকল্পে কাজ না করে মিথ্যা তথ্য লিপিবদ্ধ করে ২ কোটি ৭৫ লাখ ৮৪ হাজার ৬২২ টাকা আত্মসাৎ করেন। একই সঙ্গে পরস্পর যোগসাজসে খুলনা জেলার দৌলতপুর পদ্মা অয়েল কোম্পানির ডিপোতে তিন তলা বিশিষ্ট অফিস ভবন নির্মাণ প্রকল্পে কাজ কম করে মিথ্যা তথ্য লিপিবদ্ধ করে ৩২ লাখ ৫৭ হাজার ৯৬১ টাকা আত্মসাৎ করেন।’