জানা গেছে, ২০১৬ সালে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নার্স পদে চাকরি পান সুফিয়া বেগম। তার বাড়ি জামালপুর সদরের দখলপুর গ্রামে। নর্দা ৩০/২, নম্বর আদনান ভিলায় থাকতেন তিনি।
সুফিয়া বেগমের পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছে, পাঁচ বছর আগে বিয়ে সুফিয়া বেগম ও শফিকুল ইসলামের বিয়ে হয়। নর্দার ওই বাসাতেই থাকতেন তারা। এই দম্পতির দুইটি সন্তান রয়েছে। দুই বছর আগে চাকরি নিয়ে কাতার চলে যান শফিকুল ইসলাম। মাঝে মধ্যে ছুটিতে দেশে আসতেন তিনি। গত ২৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসেন তিনি। নর্দার ওই বাসাতেই ছিলেন। শনিবার দিবাগত রাতে স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া হয় তার। এর জের ধরেই সুফিয়া বেগম বাসার ড্রয়িং রুমে ফ্যানের সঙ্গে দড়ি লাগিয়ে গলায় ফাঁস দেন।
এসআই জয়নুল আবেদীন জানান, ময়নাতদন্তের জন্য সুফিয়া বেগমের লাশ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পরই সুফিয়া বেগমের মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।