শাহিনুরের শ্বশুর আবুল কাশেম জানান, বাসার ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে শাহিনুর আত্মহত্যা করেন। বাসার অন্যরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে আল-হেলাল হাসপাতাল নিয়ে যান। পরে সেখান থেকে ঢামেক হাসপাতাল নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত ৮টায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া জানান, ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
আবুল কাশেম আরও জানান, শাহিনুরের ৫ মাস বয়সী এক মেয়ে রয়েছে। দু’বছর আগে সোহাগের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। পারিবারিক কোনও কলহ ছিল কিনা তা তিনি জানাতে পারেননি। তিনি বলেন, ‘আমরা বাবা-ছেলে দুজনই পেশায় গাড়িচালক। কী কারণে পুত্রবধূ আত্মহত্যা করেছে তা আমি জানি না।’