দগ্ধরা হলেন— আলমগীর (৪৮), তার স্ত্রী ফেরদৌসি (৩৫), তাদের তিন ছেলে রিমন (১৬), শিপন (১০) ও তাসিন (২) এবং তোফায়েল (২২) ও তার স্ত্রী রত্না (১৮) আর তাদের আত্মীয় আরিফ (৩০)। তারা এখন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন আছেন।
প্রতিবেশী জয়নালসহ কয়েকজন দগ্ধ আট জনকে উদ্ধার করে সোমবার ভোর সোয়া ৪টার দিকে ঢামেকের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসেন।
খবরটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. বাচ্চু মিয়া।