রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সিদ্দিক উল্যাহ মিয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আল আমিন সরকার।
পরে ছিদ্দিক উল্যাহ মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতাদির সরকারি অংশ জনবল কাঠামো সম্পর্কিত নির্দেশিকা অনুযায়ী দেওয়া হয়। এই নীতিমালা অনুযায়ী এমপিওভুক্তির শর্ত পূরণ করলেই কর্তৃপক্ষ (শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে শিক্ষা অধিদফতর) এমপিও দিয়ে থাকে। সরকারি শর্ত পূরণ করা সত্ত্বেও রিট আবেদনকারীরা এমপিও সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিলেন। এ কারণে বঞ্চিতরা হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন।’
ওই কলেজের প্রভাষক প্রশান্ত কুমার মিত্র, মুহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম, বদরুজ্জামান সরকারসহ ৯ জনের শিক্ষক রিটটি করেন। এরপর আদালত রিটের শুনানি নিয়ে রুল জারি করেন। বৃহস্পতিবার সেই রুলের শুনানি শেষে আদালত রায় ঘোষণা করেন।