মৃত মিলুর স্ত্রী পারুল বেগম জানান, উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরে কাজ করার সময় সীমানা প্রাচীরের বেশকিছু অংশ ভেঙে মিলুর ওপর পড়ে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে সহকর্মীরা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতাল নিয়ে যান। সেখান থেকে পঙ্গু হাসপাতাল হয়ে সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে গেলে সাড়ে ৬ টার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তারা উত্তরার আজমপুর জয়নাল মার্কেটের পাশে ভাড়া বাসায় থাকতেন। বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার নিজবলাইল গ্রামে তার বাড়ি। তার এক ছেলে ও দুই মেয়ে।