‘একঘণ্টা আকাশে চক্কর দিয়ে বাড়ি খেয়ে ল্যান্ডিং’

 

রামীম হাসান (ছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)‘নেপালের আকাশসীমায় প্রবেশের পরপরই ল্যান্ড করার অনুমতি পাননি পাইলট। ট্রাফিকের কারণে প্রায় একঘণ্টা নেপালের আকাশে চক্কর দিতে হয়েছে। এরপর নামার অনুমতি মিললে দেখা যায় ভীষণ কুয়াশা। কুয়াশার মধ্যেই যখন ল্যান্ড করলো, তখন ভয়াবহ একটা বাড়ি খেলাম।’ এভাবেই নিজের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিচ্ছিলেন ইউএস-বাংলার বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার সংবাদ সংগ্রহ করতে মঙ্গলবার (১৩ মার্চ) নেপালে যাওয়া নিউজ২৪-এর প্রতিবেদক রামীম হাসান।

ইউএস-বাংলার বিধ্বস্ত বিমানের খবর সংগ্রহ করতে সাংবাদিকরা নেপালে

মঙ্গলবার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমানযোগে নেপাল যান রামীম হাসানসহ প্রায় ৩০ জন সাংবাদিক। বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের অভিজ্ঞতা কম। তাই বিমান যখন ল্যান্ড করে, তখন বেশিরভাগ যাত্রীই চোখ বন্ধ করে ভয়ে কুঁকড়ে ছিলেন।’

রামীম হাসান আরও বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে বিমানমন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামালও ছিলেন। আমরা ওপর থেকে দেখতে পাই গতকাল যেখানে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছিল সেই জায়গাটি। এখনও সেখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে বিমানটির বিভিন্ন টুকরো।