পাশাপাশি পদ্মা নদীতে বাঁধ নির্মাণ করে টোল আদায় কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে কেন আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে মুন্সীগঞ্জের ডিসি, এসপি, সদর উপজেলার ইউএনও, শিলই ইউনিয়নের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে বুধবার (২১ মার্চ) একটি জাতীয় দৈনিকে ‘পদ্মায় অবৈধ বাঁধ নির্মাণ করে টোল আদায়’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে আনেন অ্যাডভোকেট মুন্সী মনিরুজ্জামান। এসময় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মনিরুজ্জামান।
প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনের একাংশে বলা হয়, 'মুন্সীগঞ্জ সদর ও টঙ্গিবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী শিলই ও দিঘিরপাড় ইউনিয়ন ঘেঁষা পদ্মা নদীতে অবৈধভাবে বাঁধ নির্মাণ করে ট্রলি, মহেন্দ্র ও মোটরসাইকেল পারাপার করা হচ্ছে। বাঁধ নির্মাণস্থলে টোলঘর বসিয়ে প্রতিদিন আদায় করা হচ্ছে হাজার হাজার টাকা। এ বাঁধের কারণে পদ্মা নদীর জোয়ার-ভাটার পানি প্রবাহিত হওয়ার স্বাভাবিক গতি বন্ধ হয়ে গেছে।'