সহসভাপতি আরেফিন সিদ্দিক সুজনের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগের অনুসারীদের হামলায় ছয় জন আহত হন। তবে, এটি গুজব বলে দাবি করেছেন সোহাগ।
আহতরা হলো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের উপনাট্য ও বিতর্ক বিষয়ক সম্পাদক ইমরুল হাসান মিশু, সাবেক সদস্য মাহাবুব হোসেন খান, সূর্যসেন হল শাখার নাট্য ও বিতর্ক বিষয়ক সম্পাদক মেশকাত হোসেন, কেন্দ্রীয় কমিটির সহসম্পাদক ইমরান জমাদ্দার, এসএম হলের সহসভাপতি কামাল উদ্দিন ও এ এফ রহমান হলের কর্মী সাগর রহমান।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরী বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. আলাউদ্দিন বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন, ছাত্রলীগের পাঁচ জন নেতাকর্মী প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ দুপুর তিনটার দিকে মধুর ক্যান্টিন থেকে বের হন। এই সময় কেন্দ্রীয় সহসভাপতি আরেফিন সিদ্দিক সুজনের নেতৃত্বে ১৫/২০ জন নেতাকর্মী এসে সোহাগের কাছে ছাত্রলীগের সম্মেলনের বিষয়ে জানতে চান। জবাবে সোহাগ বলেন ছাত্রলীগের সম্মেলনের বিষয়ে জানতে চাওয়ার তুমি কে? তখন সুজন বলেন আমি কেন্দ্রীয় সহসভাপতি। এই বিষয়ে কি আমার জানার অধিকার নেই। তখন সোহাগের সঙ্গে থাকা নেতাকর্মীরা উত্তেজিত হন। একপর্যায়ে কেন্দ্রীয় সহসভাপতি আরিফুর রহমান লিমনের নির্দেশে যুগ্ম সম্পাদক দিদার, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম এহতেশাম ও মোহাম্মদ নিজামুল হক সুজনের সমর্থকদের ওপর হামলা করেন।
কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ বাংলা ট্রিবিউনকে বলন, ‘এটা গুজব। গুজবে কান দেবেন না। ছাত্রলীগের মধ্যে কোনও মারামারি হয়নি।’