আহমদ শফী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার মন্ত্রিসভা আজ যে অনুমোদন দিয়েছে, তা ইতিহাস হয়ে থাকবে। বিশেষত কওমি মাদ্রাসা অনুসৃত মূলনীতি অক্ষুণ্ন রাখা এবং কোনও রকম প্রশাসনিক কর্তৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত রেখে মান দেওয়ার ব্যবস্থা এগিয়ে নেওয়ার প্রশ্নটিতে প্রধানমন্ত্রী পরিপূর্ণ সমর্থন ও সহযোগিতার হাত সম্প্রসারিত করেছেন।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ সিদ্ধান্ত যুগান্তকারী ও ঐতিহাসিক বলে মন্তব্য করে আহমদ শফী বলেন, ‘এই ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের ফলে বাংলাদেশের কোরআনি শিক্ষা ও কওমি অঙ্গনের অসংখ্য ছাত্রছাত্রী উপকৃত হবেন। দীনের তালিম, দাওয়াত, শিক্ষা বিস্তার, জাতির মানবিক ও নৈতিক সেবার ক্ষেত্রে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এ মান দেওয়ার বিষয়টি অনেক আনন্দদায়ক ও খুশির খবর। এর মাধ্যমে কওমি শিক্ষার্থীদের দীনি খেদমতের পরিধি আরও বিস্তৃত হবে। আজকের এই অনুমোদনে সারাদেশের সর্বস্তরের আলেম ও শিক্ষার্থীরা আনন্দিত ও উৎফুল্ল।