এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামাদসহ সমিতির সভাপতি আসীফ ত্বাসীন, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান নয়ন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাকিম আবির, দফতর সম্পাদক রায়হানুল ইসলাম আবির, অর্থ সম্পাদক আব্দুল করিমসহ কার্যকরী সদস্য মাহদী আল মুহতাসিম নিবিড়, মুনির হোসাইন ও সমিতির অন্যান্য সদস্যরা।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শুভেচ্ছা জ্ঞাপনকালে উপাচার্য বলেন, ‘অনেক জায়গায় আমাকে বলা হয়, আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কেন্দ্রিক খবর অনেক বেশি। তখন আমি গর্ব সহকারে এই সংগঠনের কথা বলি। এটি আমাদের একটি অন্যতম শক্তি। এই সমিতির সদস্যদের লেখনীর মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ইতিবাচক কার্যক্রম বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। আমি আশা করি ভবিষ্যতে এই সংগঠন এখনকার মতোই তার বস্তুনিষ্ঠতা ও সততা ধরে রেখে আরও সফলভাবে কাজ করবে।’
উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামাদ বলেন, ‘সমিতির সদস্যদের বেশি করে পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে হবে। বিশেষ করে রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাকেন্দ্রিক প্রবন্ধগুলো পড়তে হবে, তাহলে জানার পরিধি আরও বাড়বে। পাঠ্য বই যদি আহার হয়, অন্যান্য বই হলো সেই আহারের হজম সহায়ক। তাই সদস্যদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত পড়াশোনার পাশাপাশি বাইরের বইও পড়তে হবে।’
সমিতির সভাপতি আসীফ ত্বাসীন বলেন, ‘পূর্ববর্তীদের বস্তুনিষ্ঠতা ও সততার ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এই সমিতি আগামীতেও তার সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখবে। সেইসঙ্গে তিনি সমিতির সদস্যদের কর্মদক্ষতা ও ন্যায় নিষ্ঠতার প্রশংসা করেন।’
সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান নয়ন বলেন, ‘অতীতের মতো ভবিষ্যতেও এই সমিতি বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের ক্রান্তিকালে পূর্ণ দায়িত্ববোধ নিয়ে কাজ করবে। একইসঙ্গে এর সদস্যদের কর্মদক্ষতা ও বস্তুনিষ্ঠতা বিশ্ববিদ্যালয় ও দেশের সুনাম রক্ষার্থে আরও সহায়ক হবে।’