বিএসএমএমইউয়ের সেকশন অফিসার (জনসংযোগ) প্রশান্ত কুমার মজুমদার এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, বিএসএমএমইউ-এর উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া শুক্রবার সকালে পরীক্ষা চলাকালে ১৭৭টি হল পরিদর্শন করেন। এ সময় উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদার, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. সাহানা আখতার রহমান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ রফিকুল আলম, সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লা, সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মো. সৈয়দ মোজাফফর আহমেদ, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. ইফতেখার আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, ৫টি অনুষদে ভর্তির জন্য ১ হাজার ১শ ২টি আসনের বিপরীতে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৯ হাজার ৭শ ৮ জন। অনুষদভিত্তিক পরীক্ষার্থী ও আসন সংখ্যা হলো মেডিসিন অনুষদে পরীক্ষার্থী ৩ হাজার ৩ শ ৩৮ জন, আসন ৩শ ৬৯, সার্জারি অনুষদে ৩ হাজার ৯শ ১৭ জন, আসন ৪শ ৫২, বেসিক সায়েন্স ও প্যারাক্লিনিক্যাল অনুষদে পরীক্ষার্থী ১ হাজার ১ শ ৬৩ জন, আসন ১শ ২২, শিশু অনুষদে ৮শ ৫৪ জন, আসন ১শ ১৩ এবং ডেনটিসট্রি অনুষদে পরীক্ষার্থী ৪শ ৩৬ জন, আসন ৪৬টি।
মোট ৯ হাজার ৭শ ৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯ হাজার ২শ ৮৫ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে মেডিসিন অনুষদে ৩ হাজার ২শ ৫ জন পরীক্ষার্থী, সার্জারি অনুষদে ৩ হাজার ৭শ ৩৩ জন পরীক্ষার্থী, বেসিক সায়েন্স ও প্যারাক্লিনিক্যাল অনুষদে ১ হাজার ৯৪ জন, শিশু অনুষদে ৮শ ৩২ জন এবং ডেনটিসট্রি অনুষদে ৪শ ২১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন। পরীক্ষার ফল শুক্রবার রাতেই প্রকাশিত হবে।