আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্যাহ মিয়া। এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যার্টনি জেনারেল আল আমিন সরকার।
পরে অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্যাহ মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ২৯ জন শিক্ষক দীর্ঘদিন চাকরি করলেও তারা সরকারে বেতনের অংশ (এমপিও) পাচ্ছিলেন না। এ কারণে বিভিন্ন সময়ে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মো. আবদুস সালাম, নাহিদা আকতার, মো. সাইফুল ইসলাম খন্দকার, মো. গোলাম সারোয়ার, মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জের উপজেলার নিয়ামল তামান্না, সুপর্ণা ব্যানাঞ্জি, ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার মো. আবুল কালাম, ঝিনাইদহ জেলার হরিনাকুন্ড উপজেলার মো. ইমারুল ইসলামসহ মোট ২৯ জন হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।
ওই রিটের শুনানি নিয়ে আবেদনকারীদের এমপিওভুক্ত করতে কেন নির্দেশনা দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত। এরপর ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার (৬ ডিসেম্বর) রায় ঘোষণা করা হয়।