আতিউর রহমান বলেন, ‘এসডিজি বাস্তবায়ন করে দেশকে উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যাওয়া প্রধানমন্ত্রীর সুদূরপ্রসারী মনোভাব এবং নির্বাচনি ওয়াদার অংশ। দেশের উন্নয়নের জন্য তৈরি করা প্রতিটি প্রকল্পেই সাধারণ মানুষের কথা রাখা হয়েছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক এই গভর্নর বলেন, ‘ব্যবসা-বাণিজ্য আজ দেশের মানুষের হাতের মুঠোয় ঘোরাঘুরি করছে। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে গ্রামের মেয়েরাও আজ ডিজিটাল পদ্ধতিকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা করছেন। মোবাইলে যোগাযোগ করছেন, দাম-দর ঠিক করে বিকাশে টাকা পাঠাচ্ছেন, ব্যাংকে লেনদেন করছেন নির্দিধায়। কোনও ঝক্কি ঝামেলায় পড়তে হচ্ছে না। আগে এমন ব্যবস্থা ছিল না। বিশেষ করে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর, এই সুবিধা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে। ডিজিটাল সুবিধার জন্য দেশে প্রায় ১০ লাখ এজেন্ট হয়েছে ব্যাংকিং খাতে। দেশের সর্বস্তরে মানুষ এ সুবিধা নিচ্ছে। কৃষক আজ ঘরে বসে তার বিক্রিত পণ্যের অর্থ পাচ্ছে। লেনদেন করতে আর তাকে হাটে হাটে যেতে হচ্ছে না। বাড়িতে বসেই সব করতে পারছে দেশ ডিজিটালাইজ হওয়ার কারণে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন— প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব ও এনডিসি ড. নমিতা হালদার, সাবেক রাষ্ট্রদূত আব্দুল হান্নান, সমাজসেবা অধিদফতরের পরিচালক যুগ্ম সচিব আব্দুল্লাহ আল মামুন ও অ্যাডভোকেট মিন্টু কুমার মণ্ডল প্রমুখ।