উদ্ধার হওয়া পাখিগুলোর মধ্যে রয়েছে একটি লক্ষ্মী পেঁচা, একটি শালিক দুটি বালি হাস এবং ৪৯টি ঘুঘু। এছাড়া পাখি শিকারের দুটি ফাঁদ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া পাখির মধ্যে দুটি পোষা ঘুঘুও রয়েছে।
অসীম মল্লিক বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা অভিযান চালিয়ে পাখিগুলো উদ্ধার করি। এর মধ্যে কয়েকটি বাচ্চা ও অসুস্থ পাখি রয়েছে। বাকি পাখিগুলো ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত করে দেওয়া হবে। বাচ্চা ও অসুস্থ পাখিগুলোকে উপযুক্ত করে পরে অবমুক্ত করা হবে।’
তিনি জানান, শিকারিরা পোষা পাখি দিয়ে ফাঁদ তৈরি করে শিকার করে আসছে।