কিন্তু এদিন তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। পরে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন।
মামলার অভিযুক্তরা হলেন- ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ নাজনীন ফেরদৌস, শাখা প্রধান জিন্নাত আরা ও শ্রেণি শিক্ষক হাসনা হেনা।
অরিত্রীর আত্মহত্যার ঘটনায় ২০১৮ সালের ৫ নভেম্বর শ্রেণি শিক্ষিকা হাসনা হেনাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর গত ৯ ডিসেম্বর তিনি জামিন পান। চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ নাজনীন ফেরদৌস, জিন্নাত আরা আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক তাদের জামিন দেন।
অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ২ ডিসেম্বর স্কুলে পরীক্ষা চলাকালে শিক্ষকরা অরিত্রীর কাছে মোবাইলফোন পান। তখন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে মোবাইলে নকল করার অভিযোগ আনে। পরে অরিত্রীর বাবা-মাকে ডেকে তাকে টিসি দেওয়ার কথা জানায় বিদ্যালয়টির অধ্যক্ষ। এসব ঘটনায় অপমান বোধ করায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেন অরিত্রী। ওই ঘটনায় গত ৪ ডিসেম্বর রাজধানীর পল্টন থানায় অরিত্রীর বাবা দিলীপ অধিকারী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৩০৫ ধারার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।