মতবিনিময় সভায় অভিযোগ করা হয়, ‘হলগুলো ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠনের দখলে রয়েছে। সেখানে সব ছাত্র সংগঠনের সহাবস্থান নেই। ভোটকেন্দ্র হলে রাখলে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা থাকবে। তাই ভোট কেন্দ্র হলে না রাখতে প্রশাসনের কাছে বার বার দাবি জানানো হলেও, প্রশাসন একটি ছাত্রসংগঠনের প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে।’
কবি সুফিয়া কামাল হলে ডাকসুর গঠনতন্ত্র ছাত্রীদের জানাতে একটি লিফলেট দেওয়ালে লাগানো হল প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে বলেও জোটের নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন।
তবে, হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক সাবিতা রেজওয়ানা রহমান এ অভিযোগের ব্যাপারে বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী এ বিষয়ে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য এবং ডাকসুর গঠনতন্ত্র অনুসারে ভোটকেন্দ্র হলে রাখা হয়েছে। ভোট কেন্দ্রের কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। আগেও তো (১৯৯৪ সালে) ভোটকেন্দ্র হলের বাইরে রাখার দাবি করা হয়েছিল। তখনও কিন্তু এ দাবি মানা হয়নি।’