স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের প্রত্যেক হাসপাতালে একটি করে উন্নয়ন কমিটি আছে। কিন্তু তারা ঠিকমতো কাজ করে না। তাই আমরা এই নতুন সেল তৈরি করার কথা ভাবছি।’ তিনি বলেন, ‘যারা সত্যিই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাস করেন তারা যদি প্রতিষ্ঠানে শত ভাগ উপস্থিত থাকেন এবং নিজের কাজ ঠিকমতো করেন তাহলেই তার আদর্শ বাস্তবায়ন করা হবে।’
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব (স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ) আসাদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বঙ্গবন্ধুর জীবনী পড়বো, দিকনির্দেশনা নেবো। সেগুলো নিজেদের জীবনে বাস্তবায়ন করবো। এভাবেই তার প্রতি আমাদের প্রকৃত শ্রদ্ধা জানানো হবে।’
স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সভাপতি ডা. ইকবাল আর্সেলান বলেন, ‘আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলি কিন্তু আমরা সেই আদর্শকে মেনে চলি কিনা সেটা দেখা দরকার। আমরা তার আদর্শের কথা বললে- তার আদর্শ আসলে অন্যকে ভালোবাসা। নিজের থেকে বেশি অন্যকে ভালোবাসার মাধ্যমেই বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করা যাবে।’
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. শাহ্ মনির হোসেন প্রমুখ।