সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ২০১৮ সালের গ্লোবাল টিবি রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রতি বছর লাখে ২২১ জন নতুন করে যক্ষায় আক্রান্ত হয় এবং ৩৬ জন মারা যায়। এই রোগ নির্মুলে জনসাধারণের সচেতনতা বাড়াতে হবে। অত্যাধুনিক জিন-এক্সপার্ট মেশিনের সংখ্যা ও ব্যবহার বাড়াতে হবে। জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কসূচির তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে বর্তমানে ২ লাখ ৬৭ হাজার ২৭৬ জন যক্ষ্মারোগী আছে। এর মধ্যে শিশু যক্ষ্মারোগীর সংখ্যা ১১ হাজার ৩৫২ জন।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক ডা. শামিউল ইসলাম বলেন, ‘যক্ষ্মা রোগ নির্মুলে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। ২০৩৫ সালের মধ্যে সরকার যক্ষ্মা রোগীর মৃত্যুর হার ৯৫ শতাংশ ও প্রকোপের হার ৯০ শতাংশ কমিয়ে আনতে চায়। এ লক্ষ্যে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সঙ্গে ব্র্যাকসহ ২৫টি বেসরকারি সংস্থা সমন্বিতভাবে কাজ করছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন— ডেমিয়েন ফাউন্ডেশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর অং কাই জাই মগ, ব্র্যাকের কমিউনিকেশন ডিজিজেস কর্মসূচির পরিচালক ড. মো. আকরামুল ইসলাম, সহযোগী পরিচালক ডা. মাহফুজা রিফাত, আইসিডিডিআরবি’র প্রতিনিধি ডা. সায়রা বানুসহ আরও অনেকে।