আদালতে রিটকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শরীফ আহমেদ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল প্রতিকার চাকমা ও এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
প্রসঙ্গত, ঝিনাইগাতী আদর্শ মহাবিদ্যালয়ে শিক্ষকতার পাশাপাশি শেরপুরের তাতীহাটি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে সরকারে দুটি লাভজনক পদে একইসঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন আসাদ উল্লাহ বিল্লাহ। তাই একইসঙ্গে দুটি পদের থাকার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে ২০১৮ সালে ওসমান গণি সাজু নামে স্থানীয় এক ব্যাক্তি রিট দায়ের করেন। এরপর সে রিটের শুনানি নিয়ে গত ১৯ নভেম্বর আসাদ উল্লাহ বিল্লাহ কোন ক্ষমতাবলে একইসঙ্গে দুটি পদে দায়িত্ব পালন করছেন, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
এরপর গত ২০ ফেব্রুয়ারি একইসঙ্গে দুটি পদে থাকায় স্থানীয় বাসিন্দা মো. মিজার উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি চেয়ারম্যানের পদ থাকার ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে হাইকোর্টে আরেকটি আবেদন করেন। সে আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার আদালত আসাদ উল্লাহ বিল্লাহের চেয়ারম্যান পদে থাকার ওপর অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞা দেন।