বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজের বিচারক রবিউল আলম এ সাক্ষ্যগ্রহণ করেন। পাশাপাশি পরবর্তী সাক্ষ্যর জন্য আগামী ৪ জুলাই দিন ধার্য করেন।
সাক্ষ্য দেওয়া দুজন হলেন শামীম হোসেন হাওলাদার ও ওয়াসিম চৌধুরী। এ পর্যন্ত মামলায় ৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলো।
এ মামলার আসামিরা হলো নিহত শামসুন্নাহারের স্বামী আব্দুল করিম, করিমের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা, মুক্তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।
২০১৮ সালের ১৬ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পরিদর্শক মো. আলী হোসেন ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ নভেম্বর সন্ধ্যায় কাকরাইলের আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম রোডের ৭৯১ নম্বর বাড়িতে শামসুন্নাহার (৪৫) ও তার ছেলে শাওনকে (‘ও’ লেভেল শিক্ষার্থী) গলা কেটে হত্যা করা হয়। নিহতের স্বামী আবদুল করিম পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী। সে আদা, রসুন ও পেঁয়াজ আমদানিকারক।
ঘটনায় পরদিন ২ নভেম্বর নিহত শামসুন্নাহারের ভাই আশরাফ আলী বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন।