তিনি বলেন, নৌ বাহিনীর প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সরকারি সেই প্রতিষ্ঠান থেকে আমরা ওষুধ সংগ্রহ করি। এরপর পৃথক তিনটি ল্যাবে পরীক্ষার পর আমরা সেগুলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে পাঠাই। তারা অনুমোদন করলে তখন ব্যবহার করে থাকি।
সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে নিষিদ্ধ ওষুধ দক্ষিণে ব্যবহার করা হচ্ছে এমন তথ্যের পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিকরা মেয়রকে এ প্রশ্ন করেন। জবাবে মেয়র বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে আমরা সুনির্দিষ্ট কিছু পয়েন্ট দিয়েছি। যেমন আমাদের ওষুধগুলো কার্যকর কিনা তারা পরীক্ষা করে দেখবে। ওষুধে কোনও পরিবর্তন দরকার কিনা, দরকার হলে তা কেমন হবে, নতুন কোনও ওষুধ দরকার কিনা এসব তারা আমাদের দ্রুততম সময়ে জানাবেন।