আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এসব বস্তিতে ২০-২৫ হাজার ঘর ছিল। ৫০-৫৫ হাজার লোক বাস করতো। সব ঘরই পুড়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য যে পাঁচটি স্কুল নির্ধারণ করা হয়েছে, রাতে তারা সেখানেই থাকবে। তাদের এখন সবচেয়ে বেশি দরকার খাবার। ইতোমধ্যে রান্নাবান্না শুরু হয়েছে। যতদিন পর্যন্ত তাদের পুনর্বাসন করা না যাচ্ছে, ততদিন তারা এসব স্কুলে থাকবে এবং খাবে। ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সংসদ সদস্যের সঙ্গে সমন্বয় করে আমরা এগুলো করবো।’
বস্তিবাসীর পুনর্বাসনের বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘আপনারা জানেন, ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তরফ থেকে বাওনিয়াবাদে বস্তিবাসীর জন্য ১০ হাজার ফ্ল্যাট তৈরির কাজ এগিয়ে চলছে। এদের সেখানেই পুনর্বাসন করা হবে। ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের জন্য প্রধানমন্ত্রী ও তার দফতরে যোগাযোগ করা হয়েছে এবং তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে।’
আরও পড়ুন...
রূপনগরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরের পুড়ে যাওয়া বস্তি দেখলেন মেয়র আতিকুল
রূপনগর বস্তির আগুন ছড়িয়েছে পাশের বহুতল ভবনেও
বাতাসের কারণে ছড়িয়ে পড়ছে আগুন, হতাহতের আশঙ্কা