দুদক পরিচালক মনজুর মোরশেদ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
এর আগে গত ১৫ জুলাই মিজানকে আরও এক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সেদিন তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা।
প্রসঙ্গত, বিতর্কিত ডিআইজি মিজান তার বিরুদ্ধে ওঠা ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ থেকে নিষ্কৃতি পেতে দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দেন বলে গত ৯ জুন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। এ ঘটনার জেরে মিজান ও বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
এরপর গত ১৬ জুলাই তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। মামলার বাদী দুদক পরিচালক ফানাফিল্যা।