বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে কক্সবাজার থেকে নভোএয়ারের ফ্লাইট ভিকিউ-৯৩৮ যোগে ঢাকায় আসেন পলাশ মাহমুদ। ঢাকায় আগমনের পর পলাশের সন্দেহজনক চলাফেরা পর্যবেক্ষণ করেন বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের সদস্যরা। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে পুলিশ সদস্যদের তিনি বিভ্রান্তিকর ও সন্দেহজনক তথ্য দেন। পরে পলাশকে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের হেফাজতে নিয়ে তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তখন তিনি নিজ পায়ুপথে ইয়াবা বহনের কথা স্বীকার করেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলমগীর হোসেন বলেন, জিজজ্ঞাসাবাদে পলাশ জানান তিনি উখিয়ার জনৈক তাহেরের কাছ থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করেছেন। সে নিজেই এই চালানের বিনিয়োগকারী। এক বছর আগে সে আরও চালান এনেছে। আটক ইয়াবা রামপুরা এবং আশুলিয়া থানা এলাকায় বিক্রি করা হতো বলে তথ্য দিয়েছে পলাশ।
আটক পলাশ ঢাকার পশ্চিম রামপুরা এলাকার আব্দুল হাকিমের পুত্র। তার বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।