অন্য যাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে তারা হলেন—ঢাকার কাকরাইলের মেসার্স প্রাইম এন্টারপ্রাইজের প্রোপ্রাইটর মো. জাকির হোসেন, এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সাবেক হিসাবরক্ষক মো. আবদুল কুদ্দুছ আটিয়া ও তার ছেলে আরিফ আহমেদ।
চার্জশিটে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কথিত এমএসআর সামগ্রী সরবরাহের নামে ২৪টি ভুয়া বিলের মাধ্যমে ১ কোটি ৫৭ লাখ ৯৬ হাজার ৬৪ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এর মধ্য দিয়ে তারা দণ্ডবিধির ৪০৯, ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ ও ১০৯ ধারাসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বলে চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে গত বছরের ২৪ মে সিলেটের কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের হয়। মামলার বাদী হলেন দুদক প্রধান কার্যলায়ের সহকারী পরিচালক মাহবুবুল আলম। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি।