এছাড়াও ডিজিটাল জালিয়াতিসহ অবৈধ পন্থায় ভর্তি হওয়ার দায়ে আরও ৯ জনকে এবং ছিনতাইয়ে জড়িত থাকায় ১৩ শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। এই ২২ জনকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না, এই মর্মে ৭ কার্যদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ারও সিদ্ধান্ত হয়েছে সভায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের পরিচালক মাহমুদ আলমের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে পিএইচডি থিসিস জালিয়াতির অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ায় তাকে প্রশাসনিক ও শিক্ষা কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে।
স্থায়ীভাবে বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের এর আগে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠিয়ে ৭ দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছিল। জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় শৃঙ্খলা পরিষদের সুপারিশে তাদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।
এছাড়া, সভায় ঢাবি গ্রন্থাগার ও টিএসসিতে গত ২৫ অক্টোবর সংঘটিত অপ্রীতিকর ঘটনার দায়ে ২ শিক্ষার্থীকে ৬ মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ পরীক্ষায় বিভিন্ন সময়ে অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে ৩০ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেওয়া হয়েছে বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।