আগামী ১০ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিবাদীদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রানার জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এবিএম আলতাফ হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক, হেলেনা বেগম চায়না, মাহজাবিন রাব্বানী দীপা, কাজী শামসুন নাহার কনা ও ঈশিতা পারভীন। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী একেএম ফজলুল হক।
২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে ১ হাজার ১৩৬ জনের প্রাণহানি ঘটে। আহত হন ১ হাজার ১৬৭ জন। ওই ঘটনায় কয়েকটি মামলা হয়, যার মধ্যে নকশাবহির্ভূতভাবে ভবন নির্মাণের অভিযোগে ২০১৪ সালের ১৫ জুন সাভার মডেল থানায় দুদকের উপপরিচালক এস এম মফিদুল ইসলাম মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় ২০১৪ সালের ১৬ জুলাই ভবন মালিক রানাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এ মামলায় ২০১৪ সালের ২৪ জুন সোহেল রানাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।
এরপর দুদকের এ মামলায় রানা গত ২০ জানুয়ারি ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিন আবেদন করেন। তার সেই আবেদন না মঞ্জুর হলে তিনি জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন। সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করলেন।
প্রসঙ্গত, এর আগে ২০১৯ সালের ৯ এপ্রিল হাইকোর্টের একই বেঞ্চে রানার পক্ষে জামিন আবেদন করা হয়েছিল। তবে শুনানি শেষে রানার জামিনের বিষয়ে জারি করা রুল খারিজ করে রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।