বুধবার (৮ এপ্রিল) রাশেদ সারোয়ার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সারাদেশে মাত্র ৫০০ ভেন্টিলেটর রয়েছে, যা এই দুর্যোগের সময় খুবই অল্প। তাই চিকিৎসক ও টেকনিশিয়ানদের দিয়ে দেশীয় কাঁচামাল ব্যবহার করে এটি তৈরি করা হয়েছে। এটি ওষুধ প্রশাসনের কাছে জমা দিচ্ছি। ওষুধ প্রশাসন অনুমোদন দিলেই ব্যাপকভাবে উৎপাদন করা যাবে।’
রাশেদ সারোয়ার ভেন্টিলেটর সম্পর্কে বলেন, ‘আমাদের ভেন্টিলেটর একটি মেকানিক্যাল নন-ইনভেসিভ ভেন্টিলেটর। এই ভেন্টিলেটর বাংলাদেশে স্থানীয়ভাবে যে কাঁচামাল পাওয়া যায় তা দিয়েই তৈরি করা সম্ভব। যে কারণে খরচ অনেকাংশে কমে এসেছে। মাত্র ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকায় এটা তৈরি করা সম্ভব।’
টাইগার আইটি সূত্রে জানা গেছে, টাইগার আইটি ফাউন্ডেশন ২০১৯-এর শুরু থেকে বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের এমআইটির সঙ্গে বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করছে। এমআইটি’র কনসেপ্ট থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে স্বল্প খরচে ভেন্টিলেটর বানানোতে কাজ করেছেন প্রতিষ্ঠানটির সাজ্জাদুল হাকিম ও রেদোয়ান হাসানের নেতৃত্বে একটি টিম। সেখানে রয়েছেন গবেষক ও চিকিৎসক আকিব।