এদিকে চাকরি ফিরে পেতে গত ৮ মে ২৮ জন কর্মীর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তানজিম আল ইসলাম সংশ্লিষ্টদের একটি আইনি নোটিশ পাঠান। নোটিশের বিষয়ে তিনি বলেন, সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির মধ্যে এভাবে চাকরিচ্যুত করার ঘটনা অমানবিক। তাছাড়া যে প্রক্রিয়ায় তাদের চাকরিচ্যুত করা হলো, তাও আইন অনুযায়ী হয়নি। তাই বিষয়গুলো চ্যালেঞ্জ করে আইন অনুযায়ী কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
করোনাকালীন সাধারণ ছুটি শেষ হলে যথাযথ প্রক্রিয়া মেনে শ্রম আদালতে চাকরিচ্যুত কর্মীদের পক্ষ থেকে মামলা দায়ের করা হবে।
প্রসঙ্গত, গত ৯ এপ্রিল ১০৮ জন কর্মীকে চাকরিচ্যুত করে শিওরক্যাশ। এতে করে লকডাউনে সাধারণ ছুটির সময় চাকরিচ্যুত কর্মীরা বিপাকে পড়েন। চাকরিচ্যুতির পর অনেক কর্মী চাকরি ফিরে পেতে কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানালেও শিওরক্যাশের মালিকপক্ষ এ বিষয়ে কর্ণপাত করেনি। এরপর চাকরি ফেরত চেয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়। তবে ওই নোটিশেরও জবাব মেলেনি। এ অবস্থায় শ্রম আদালতে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।