ঢামেক আবাসিক চিকিৎসক ডা. পার্থ শঙ্কর পাল জানান, ‘তার শরীরের ৬০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে, অবস্থা আশঙ্কাজনক।’
মোয়াজ্জেম হোসেন নান্নুর স্ত্রীর বরাত দিয়ে ঢামেক পুলিশ বক্সের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, গ্যাসের লাইনে কোথাও হয়তো লিকেজ ছিল। রাতে দিয়াশলাই কাঠি দিয়ে আগুন জ্বালাতে গেলে পুরো ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে নান্নু দ্বগ্ধ হন।
গত ২ জানুয়ারি মোয়াজ্জেম হোসেন নান্নুর একমাত্র ছেলে স্বপ্নিল আহমেদ পিয়াস একই বাসায় আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা যান।