সাবেক এই নৌপরিবহনমন্ত্রী দাবি করেন, শনিবার (২৫ জুলাই) মহাখালী থেকে নেগেটিভ রিপোর্টের হার্ডকপি নিয়ে আসেন তার বিশেষ সহকারী। কিন্তু ইমিগ্রেশন যখন অনলাইনে চেক করে তখন সেটি পজিটিভ দেখায়। তার রিপোর্ট অনলাইনে এবং হার্ডকপিতে কীভাবে ভিন্ন হলো তা নিয়ে তিনি সোমবার (২৭ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক বরাবর অভিযোগ করবেন।
ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ দিতে গিয়ে শাজাহান খান বলেন, ‘আমার মেয়ে লন্ডনে পড়ালেখা করে। ও ফেব্রুয়ারিতে এসেছে। করোনার কারণে যেতে পারেনি। এখন লন্ডনে যাবে, বিমান চালু হয়েছে। যেহেতু করোনা রিপোর্ট লাগে সেহেতু মহাখালীতে গিয়ে স্যাম্পল দিয়ে আসে। গতকাল চারটার পরে অনলাইনে জানানো হয় তার রিপোর্ট নেগেটিভ। পরে আমার এপিএসকে হার্ডকপিটা আনতে বলি। ডাক্তার বায়জিদ বিন মনির স্বাক্ষরিত নেগেটিভ রিপোর্টটি সে নিয়ে আসে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সকালে আমি নিজে মেয়েকে নিয়ে গেছি বিমানবন্দরে। বেলা ১১টার দিকে ইমিগ্রেশনে গেছে। চেক করতে গিয়ে অনলাইনে দেখে করোনা পজিটিভ দেখায়। আমি আকাশ থেকে পড়েছি। পরে আমি নিজে বলেছি যাওয়া অফ করে দাও। এভাবে যাওয়া যাবে না। কারণ, যদি যায়ও লন্ডন থেকে ফিরিয়ে দেবে। আমি ফেরত আসলাম।’
আরও পড়ুন: করোনা নিয়েই লন্ডন যাত্রা, বিমানবন্দর থেকে শাজাহান খানের মেয়েকে ফেরত