‘৬ স্থলবন্দরকে বিওটি দেওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল ভুল’

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী

বর্তমানে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা আগের চেয়ে বেড়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।  তিনি বলেন, ‘২০০৭ সালে সোনা মসজিদ, হিলি, বাংলাবান্ধা, টেকনাফ, বিরল ও বিবিরবাজার— এই ছয়টি স্থলবন্দর বিল অন ট্রান্সফার (বিওটি) পদ্ধতি বা প্রাইভেট কোম্পানিকে অপারেট করতে দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। এর মধ্যে বিরল স্থলবন্দরটি এখনও কাজ শুরু করতে পারেনি।’ তিনি বলেন,‘বেনাপোল স্থলবন্দরকে আরও যাত্রীবান্ধব উপযোগী করে তোলা হবে।’

সোমবার (৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রশাসনিক, আর্থিক ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সংক্রান্ত এক সভায় এসব তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী ও বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের নতুন চেয়ারম্যান কে এম তারিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিমন্ত্রী জানান, স্থলবন্দরগুলোতে পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা রাখতে হবে। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দরগুলোতে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপনের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে  দেখতে হবে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ঘোষিত স্থলবন্দর রয়েছে ২৪টি। এর মধ্যে ১২টি বন্দর চালু রয়েছে। ১২টির মধ্যে বেনাপোল, বুড়িমারী, আখাউড়া, ভোমরা, নাকুগাঁও, তামাবিল ও সোনাহাট নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চলছে।