জানা গেছে, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর কুড়িগ্রামের অনন্তপুর গিয়ে হানিফের এই পদযাত্রা শেষ হবে।
যাত্রা শুরুর আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে হানিফ বলেন, ‘বাংলাদেশ-ভারত প্রতিবেশী ও বন্ধুপ্রতিম দেশ। আমরা চাই, ভারত প্রতিবেশীর সঙ্গে মানবিক আচরণ করুক। কিন্তু প্রতিনিয়তই ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) নিরীহ বাংলাদেশিদের হত্যা করে চলছে। হতে পারে তারা গরু চোর-চোরাকারবারি; তাদের আইনের আওতায় বিচার করা হোক। যখন যে দল রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে তারা দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকার জন্যে ভারতের তোষামোদি ছাড়া জনগণের জানমাল ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় কোনও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। এই সরকারের ১২ বছরের শাসন আমলে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে, এমনকি কোনও কোনও ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভূখণ্ডের অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ করে প্রায় ৫০০ জন বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে বিএসএফ।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে সরকারকে জানিয়ে দিতে চাই, অবিলম্বে বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশের নাগরিকদের হত্যা বন্ধ করতে হবে। বহুমাত্রিক কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীন ও মর্যাদাপূর্ণ প্রতিবেশীর সম্পর্ক নিশ্চিত করতে হবে।’